টাঙ্গাইল ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে বঙ্গবন্ধু টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে প্রিন্সিপাল না থাকায় বিক্ষোভ ও মহাসড়ক অবরোধ টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে পপুলার হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের শুভ উদ্বোধন। টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজির অপসারণের দাবিতে উত্তাল শিক্ষক সমাজ কালিহাতীতে সালাম পিন্টুর মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ বিনামূল্যে আলোকিত কালিহাতীর গাছ বিতরণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত কালিহাতীর বাংড়া’র হেড মাস্টারের মেয়ে সৈয়দা জোবাইদা যুথি’র দাফন সম্পন্ন টাঙ্গাইলে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত মুক্তিযোদ্ধার ভাতা নিয়ে ছোট ভাইয়ের প্রতারণা, মানবিক মূল্যবোধের চরম পরীক্ষা কালিহাতীতে ক্ষমতার অপব্যবহার করে জোরপূর্বক জমি দখলের ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন কালিহাতীতে ফুল ঝাড়ু তৈরীতে অর্থনৈতিক উন্নয়নে বড় ভূমিকা রাখছে কালিহাতীতে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নতুন কমিটি গঠন। মফিদুল সভাপতি, শফিক সম্পাদক
ব্রেকিং নিউজ :
  • এটিভি বাংলা  অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রতিনিধি (সাংবাদিক) নিয়োগ দেশের বিভিন্ন  জেলা, থানা/উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ‘এটিভি বাংলা  নিউজ পোর্টাল ’ পত্রিকায় সংবাদ প্রতিনিধি (সাংবাদিক) নিয়োগ দেয়া হবে। ‘এটিভি বাংলা [email protected]০১৭১৪৯১৮২৫৫

কালিহাতীতে অবৈধ শিসা কারখানা!! দূষিত হচ্ছে পরিবেশ

শুভ্র মজুমদার, কালিহাতী ( টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:-
  • প্রকাশিত : বুধবার, ২১ আগস্ট ২০২৪
  • / ৩৩ বার পড়া হয়েছে

 

কালিহাতীতে অবৈধ শিসা কারখানা!! দূষিত হচ্ছে পরিবেশ

শুভ্র মজুমদার, কালিহাতী ( টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:- টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পৌর এলাকার কালিহাতী বল্লা রোডে দীর্ঘ দিন যাবৎ অবৈধভাবে শিসার কারখানা চলছে। এতে করে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।
জানা যায়, কালিহাতী সিলিমপুর গ্রামের আবু বকর ও তার ছেলে শাহ্আলম এবং আবু বকরের মেয়ের জামাই ইকবাল হোসেন লাইসেন্স এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন ম্যানেজ করে শিসার কারখানাটি পরিচালনা করে আসছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকায় বিগত দিনে শাহ্আলম গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে ছিল। জেল হাজত থেকে বের হয়ে এসে প্রশাসনের তোয়াক্কা না করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। প্রতিদিন তার কারখানায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস শিসা গলিয়ে যেমন-হাঁড়ি-পাতিল, বড় ডেগ ইত্যাদি তৈরী করে কালিহাতীর বিভিন্ন এলাকায় পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করে আসছে। নিয়ম অনুযায়ী পরিবেশের ছাড়পত্র থাকতে হয় কিন্তু ছাড়পত্র ছাড়াই ব্যবসা করে আসছে। শিসা গালানোর ফলে আশেপাশের মানুষ পরিবেশ দূষনের শিকার হচ্ছে। ভুক্ত ভোগীরা জানান স্থানীয় প্রশাসনদের বার বার অভিযোগ করেও তারা কোন প্রত্রিকার পায়নি। নিয়মানুযায়ী শিসা দিয়ে তৈরী জিনিসপত্র বিক্রির ১৫% (ভ্যাট) মুল্য সংযোজন কর দিতে হয়। টাঙ্গাইল কাস্টমস
এক্সাইজ ভ্যাট অফিসে সংবাদ নিয়ে জানা গেছে তাদের নিকট ওই কারখানার কোন
নিবন্ধন নেই এবং এ পর্যন্ত কোন ভ্যাট দেয়নি। এতে করে প্রতিমাসে লাখ লাখ
টাকার সরকারী ভ্যাট ফাকি দিচ্ছে ওই কারখানার মালিক।

এ বিষয়ে কারখানার মালিক শাহ্আলমের নিকট পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ছাড়পত্র আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, দুবৎসর আগে আবেদন করেছি কিন্তু ছাড়পত্র পাইনি।

অবৈধ ওই শিসা কারখানা বন্ধ কল্পে কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী জনগন।

শুভ্র মজুমদার
কালিহাতী ( টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
০১৭১৮২৭৪৪৯৫

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

কালিহাতীতে অবৈধ শিসা কারখানা!! দূষিত হচ্ছে পরিবেশ

প্রকাশিত : বুধবার, ২১ আগস্ট ২০২৪

 

কালিহাতীতে অবৈধ শিসা কারখানা!! দূষিত হচ্ছে পরিবেশ

শুভ্র মজুমদার, কালিহাতী ( টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:- টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার পৌর এলাকার কালিহাতী বল্লা রোডে দীর্ঘ দিন যাবৎ অবৈধভাবে শিসার কারখানা চলছে। এতে করে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে।
জানা যায়, কালিহাতী সিলিমপুর গ্রামের আবু বকর ও তার ছেলে শাহ্আলম এবং আবু বকরের মেয়ের জামাই ইকবাল হোসেন লাইসেন্স এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন ম্যানেজ করে শিসার কারখানাটি পরিচালনা করে আসছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র না থাকায় বিগত দিনে শাহ্আলম গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে ছিল। জেল হাজত থেকে বের হয়ে এসে প্রশাসনের তোয়াক্কা না করে ব্যবসা পরিচালনা করে আসছে। প্রতিদিন তার কারখানায় নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস শিসা গলিয়ে যেমন-হাঁড়ি-পাতিল, বড় ডেগ ইত্যাদি তৈরী করে কালিহাতীর বিভিন্ন এলাকায় পাইকারী ও খুচরা বিক্রয় করে আসছে। নিয়ম অনুযায়ী পরিবেশের ছাড়পত্র থাকতে হয় কিন্তু ছাড়পত্র ছাড়াই ব্যবসা করে আসছে। শিসা গালানোর ফলে আশেপাশের মানুষ পরিবেশ দূষনের শিকার হচ্ছে। ভুক্ত ভোগীরা জানান স্থানীয় প্রশাসনদের বার বার অভিযোগ করেও তারা কোন প্রত্রিকার পায়নি। নিয়মানুযায়ী শিসা দিয়ে তৈরী জিনিসপত্র বিক্রির ১৫% (ভ্যাট) মুল্য সংযোজন কর দিতে হয়। টাঙ্গাইল কাস্টমস
এক্সাইজ ভ্যাট অফিসে সংবাদ নিয়ে জানা গেছে তাদের নিকট ওই কারখানার কোন
নিবন্ধন নেই এবং এ পর্যন্ত কোন ভ্যাট দেয়নি। এতে করে প্রতিমাসে লাখ লাখ
টাকার সরকারী ভ্যাট ফাকি দিচ্ছে ওই কারখানার মালিক।

এ বিষয়ে কারখানার মালিক শাহ্আলমের নিকট পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ছাড়পত্র আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান, দুবৎসর আগে আবেদন করেছি কিন্তু ছাড়পত্র পাইনি।

অবৈধ ওই শিসা কারখানা বন্ধ কল্পে কালিহাতী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগী জনগন।

শুভ্র মজুমদার
কালিহাতী ( টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
০১৭১৮২৭৪৪৯৫