টাঙ্গাইল ১২:৫৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ খবর :
বন্যাদূর্গ সহস্রাধিক মানুষকে চিকিৎসাসেবা দিল কালিহাতী রিপোর্টার্স ইউনিটি কালিহাতীতে কোটা সংস্কারের দাবিতে কালিহাতী কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ কালিহাতী শাজাহান সিরাজ কলেজের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন কালিহাতীতে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের মাঝে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ কালিহাতীতে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনারের উপজেলা পরিষদ পরিদর্শন কালিহাতীতে বন্যা দুর্গত এলাকা পরিদর্শনে ব্যারিস্টার শুক্লা সিরাজ বাসাইলের কাশিলে বাথরুমের পাশে থেকে জীবিত নবজাতক উদ্ধার কালিহাতীর এলেঙ্গা রিসোর্ট থেকে অসামাজিক কার্যকলাপের অপরাধে আটক ১০ টাঙ্গাইলে গড়ে উঠেছে দেশের বৃহত্তম মাদকমুক্ত কেন্দ্রীয় সাধুসংঘ। টাঙ্গাইলের কালিহাতীতে যায়যায়দিন পএিকার প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত
ব্রেকিং নিউজ :
  • এটিভি বাংলা  অনলাইন নিউজ পোর্টালে সংবাদ প্রতিনিধি (সাংবাদিক) নিয়োগ দেশের বিভিন্ন  জেলা, থানা/উপজেলা এবং বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে ‘এটিভি বাংলা  নিউজ পোর্টাল ’ পত্রিকায় সংবাদ প্রতিনিধি (সাংবাদিক) নিয়োগ দেয়া হবে। ‘এটিভি বাংলা [email protected]০১৭১৪৯১৮২৫৫

শনাক্ত কমলেও বেড়েছে মৃত্যু

মো: নাহিদ খান
  • প্রকাশিত : শনিবার, ২২ জানুয়ারি ২০২২
  • / ৭৩ বার পড়া হয়েছে

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। দীর্ঘদিন পর দ্বিতীয় দিনের মতো দৈনিক শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ছাড়িয়েছে।

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনায় দেশে ২৮ হাজার ২০৯ জনের মৃত্যু হলো।

এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৬১৪ জন।  এ নিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৭৪ হাজার ২৩০ জনে।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত একদিনে দেশে মোট ৩৪ হাজার ৩১১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ২৮ দশমিক ০২ শতাংশে।

গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন  ৪৮২ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ১৫ লাখ ৫৬ হাজার ৭৯ জন।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এরপর বেশকিছু দিন ২ শতাধিক মৃত্যু হয়।

এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে।

২০২০ সালের এপ্রিলের পর গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রথম করোনাভাইরাস মহামারিতে মৃত্যুহীন দিন পার করে বাংলাদেশ। সর্বশেষ দ্বিতীয়বারের মতো ৯ ডিসেম্বর মৃত্যুশূন্য দিন পার করেছে দেশ।

ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণেই ছিল। কিন্তু এরমধ্যেই বিশ্বে শুরু হয় ওমিক্রন ঝড়। ৩ জানুয়ারি দৈনিক শনাক্তের হার ৩ শতাংশ এবং ৬ জানুয়ারি তা ৫ শতাংশ ছাড়ায়। এরপর থেকে সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে শুরু করেছে।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

শনাক্ত কমলেও বেড়েছে মৃত্যু

প্রকাশিত : শনিবার, ২২ জানুয়ারি ২০২২

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। দীর্ঘদিন পর দ্বিতীয় দিনের মতো দৈনিক শনাক্ত করোনা রোগীর সংখ্যা ৯ হাজার ছাড়িয়েছে।

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ১৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে করোনায় দেশে ২৮ হাজার ২০৯ জনের মৃত্যু হলো।

এ সময়ে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৯ হাজার ৬১৪ জন।  এ নিয়ে মোট শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১৬ লাখ ৭৪ হাজার ২৩০ জনে।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, গত একদিনে দেশে মোট ৩৪ হাজার ৩১১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে শনাক্তের হার দাঁড়িয়েছে ২৮ দশমিক ০২ শতাংশে।

গত ২৪ ঘন্টায় সুস্থ হয়েছেন  ৪৮২ জন। এ নিয়ে মোট সুস্থ হলেন ১৫ লাখ ৫৬ হাজার ৭৯ জন।

দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ২০২০ সালের ৮ মার্চ। প্রথম রোগী শনাক্তের ১০ দিন পর ওই বছরের ১৮ মার্চ দেশে প্রথম মৃত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সেই বছর সর্বোচ্চ মৃত্যু হয়েছিল ৬৪ জনের।

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট ছড়িয়ে পড়ায় গত বছর জুন থেকে রোগীর সংখ্যা হু-হু করে বাড়তে থাকে। ২৮ জুলাই একদিনে সর্বোচ্চ ১৬ হাজার ২৩০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।

২০২১ সালের ৭ জুলাই প্রথমবারের মতো দেশে করোনায় মৃতের সংখ্যা ২০০ ছাড়িয়ে যায়। এর মধ্যে ৫ ও ১০ আগস্ট ২৬৪ জন করে মৃত্যু হয়, যা মহামারির মধ্যে একদিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু। এরপর বেশকিছু দিন ২ শতাধিক মৃত্যু হয়।

এরপর গত ১৩ আগস্ট মৃত্যুর সংখ্যা ২০০ এর নিচে নামা শুরু করে। দীর্ঘদিন শতাধিক থাকার পর গত ২৮ আগস্ট মৃত্যু ১০০ এর নিচে নেমে আসে।

২০২০ সালের এপ্রিলের পর গত বছরের ১৯ নভেম্বর প্রথম করোনাভাইরাস মহামারিতে মৃত্যুহীন দিন পার করে বাংলাদেশ। সর্বশেষ দ্বিতীয়বারের মতো ৯ ডিসেম্বর মৃত্যুশূন্য দিন পার করেছে দেশ।

ডিসেম্বরের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত পরিস্থিতি অনেকটা নিয়ন্ত্রণেই ছিল। কিন্তু এরমধ্যেই বিশ্বে শুরু হয় ওমিক্রন ঝড়। ৩ জানুয়ারি দৈনিক শনাক্তের হার ৩ শতাংশ এবং ৬ জানুয়ারি তা ৫ শতাংশ ছাড়ায়। এরপর থেকে সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে শুরু করেছে।